কাজ করার অনুমতি পাওয়ার জন্য আপনাকে মালয়েশিয়ার ওয়ার্ক ভিসা নিতে হবে।

আপনার যদি বিদেশে কাজ করার দরকার হয় তবে অবশ্যই মনে রাখতে হবে; সে দেশের অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন। এবং মালয়েশিয়া এমন একটি দেশ যার মধ্যে দুটি রয়েছে।

মালয়েশিয়া বিস্তৃত সড়ক নেটওয়ার্ক, দুর্দান্ত আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বিশ্বমানের বিমানবন্দর ইত্যাদির মতো ভাল অবকাঠামো সমৃদ্ধ।

দেশের জলবায়ুর সহায়ক আবহাওয়ার সাথে জীবনযাত্রার ব্যয় সাশ্রয়ী। সুতরাং কাজের সময় আপনার শরীর প্রভাবিত হবে না। অন্যান্য দেশের তুলনায় সম্পত্তির দামও কম।

 

স্থানীয় লোকেরা সেখানে কাজ করে এমন অন্য দেশের লোকদের সাথে অনেক বন্ধুত্বপূর্ণ। তাদের সাথে যোগাযোগের জন্য আপনি ইংরেজিও ব্যবহার করতে পারেন। মালয়েশিয়াকে খাবারের স্বর্গ বলা হয়, তাই সেখানে থাকার সময় আপনি খাবার নিয়ে কোনও সমস্যার মুখোমুখি হতে পারেন না।

সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ, মালিকানার সমস্যাটি সেখানে শূন্য স্তর।

 

কেন আপনি মালয়েশিয়া জব ভিসা যাবেন:-

মালয়েশিয়া জব ভিসা যাবার কারণ হলো , মালয়েশিয়া অধিকাংশ জব ফ্যাক্টরি, তাই আমাদের দেশের অদিকাংশ ওয়ার্কার ফ্যাক্টরি জব ভিসা মালয়েশিয়া যায় । সামান্য সংখক ওয়ার্কার পামবাগানে কাজে যায়, কারণ হলো ফ্যাক্টরি ভিসার তুলনায় পামবাগানের ভিসার দাম অনেক কম , কিন্তু পামবাগানের কাজটা ফ্যাক্টরি তুলনায় একটু পরিশ্রমের ,কিন্তু বেসিক স্যালারি এবং ওভারটাইম মোটামোটি ভালো ।তাই তারা এ কাজের ভিসা নিয়া মালয়েশিয়া যায় । এছারা বাকি ওয়ার্কার মালয়েশিয়া কনস্ট্রাকশন কাজের ভিসা , ক্লিনার কাজের ভিসা নিয়া যায় ।

 

* মালয়েশিয়া মোটামোটি সব জিনিসের দাম কম ,তাই তারা খুব কম টাকা ভিতরে প্রত্যেক মাসে তাদের খাওয়া খরোচ  চলে ।

 

* মালয়েশিয়া নাগরিকরা অত্যন্ত বন্ধু সুলভ ।

 

* মালয়েশিয়া অধিকাংশ কোম্পানি, থাকা কোম্পানি বহন করে আর খাবারের টাকা ওয়ার্কার বহন করে, কিন্তু গ্যাস বিল ইলেক্ট্রি বিল ওয়ার্কারকে বহন করতে হয় ।

 

 মালয়েশিয়া সারাবছর বিভিন্ন দেশ থেকে বিভিন্ন সেক্টরে লোক নিয়েগ চলছে :-

 

 ফ্যাক্টরি ওয়ার্কার , প্লান্টেশন ওয়ার্কার , কনস্ট্রাক্শন লেবার , মার্কেট ক্লিনার

 

আমারা ওয়ার্কার স্বার্থে কি , কি কাজ করে থাকি:-

 

* প্রথমত আমাদের কাছে যখন কোনো ব্যাক্তি কাজের ভিসার ব্যাপারে আসে , আমরা তাদেরকে ওই কোম্পানি সম্মন্ধে ধারণা দিয়ে থাকি , এবং তাদের কাজ সম্মন্ধে ধারণা দিয়া থাকি । তারা কি কাজ করবে , কোম্পানি কন্ট্রাক্ট কত বছর । কন্ট্রাক্ট শেষ হবার পর ভিসা রিনিউ করা যাবে কিনা ? কোম্পানি বেসিক স্যালারি কত টাকা , এক্সট্রা কোনো ফেসিলিটি আছে কিনা সেটাও আমরা জানানোর চেষ্টা করি । মোট কথা আমরা কোনো কথা বারিয়া বলিনা । কোম্পানির যে তথ্য আছে , সেটাই বলে থাকি । কোম্পানি সম্বন্ধে অতিরিক্ত কোনো কথা বলিনা ।

 

* আমরা সাধারণত সব কোম্পানিতে কোনো লোক পাঠাইনা , আমরা খুব বেছে , বেছে কোম্পানিতে লোক পাঠায় । আমরা যে কোম্পানিতে লোক পাঠাবো আমরা আগে থেকে সেই কোম্পানি সম্বন্ধে জানার চেষ্টা করি , যদি দেখি কোম্পানি অবস্থা মোটামোটি ভালো তাহলে আমরা সেই কোম্পানিতে লোক পাঠাই , আর যদি দেখি কোম্পানির অবস্থা ভালো না তাহলে আমরা ওই কোম্পানিতে কোনো লোক পাঠাইনা ।